বিগত আওয়ামী লীগ সরকার সাড়ে ১৫ বছরে রাজনৈতিকভাবে জামায়াতে ইসলামীর ওপর যে নির্যাতন করেছে, এর জন্য তাদের ক্ষমা করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের একটি রেস্টুরেন্টে সিনিয়র সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। মহানগর উত্তর জামায়াতে ইসলামী এ সভার আয়োজন করে।জামায়াতের আমির বলেন, বিগত সাড়ে ১৫ বছর সরকারের জুলুম-নির্যাতনের কারণেই আমরা আপনাদের সঙ্গে খোলা মনে কথা বলতে পারিনি। গণমানুষের কল্যাণে নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারিনি। অথচ শুধু মানুষ নয় বরং আল্লাহর সব সৃষ্টিকে সম্মান করা আমাদের দায়িত্ব। মানুষ সৃষ্টির সেরা। মানুষের কল্যাণের জন্যই সবকিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। তাই মন্দের বিপরীতে মন্দের চর্চার কোনো সুযোগ নেই।
কারও প্রতি কোনো প্রতিশোধ নেওয়া হবে না আশ্বস্ত করে শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। রাজনৈতিকভাবে আমাদের ওপর যারা জুলুম-নির্যাতন করেছে আমরা তাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছি। আমরা সংশোধন ও ক্ষমার রাজনীতিতে বিশ্বাসী। তবে কোনো ভিকটিম বা ভিকটিমের পরিবার যদি আইনে আশ্রয় নেয়, তাহলে আমরা তাদেরকেও সহযোগিতা করবো। দল হিসাবে আমরা কোনো প্রতিশোধ নেব না। আমরা আদর্শ ডেমোক্রেসীতে বিশ্বাসী। আর আদর্শ ডেমোক্রেসীর মূলমন্ত্রই হচ্ছে যার যার মতো স্বাধীনভাবে কথা বলার অধিকার এবং পরমতের প্রতি সহনশীলতা।
সাংবাদিকদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, অতীতে সাংবাদিকদের মুখে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তাদের কলমকে স্তব্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। স্বাধীনভাবে লিখতে পারেনি। কিন্তু এখন সবাই জাগ্রত হয়েছে। আগামী দিনে আপনাদের সহযোগিতায় আমরা কাজ করবো ইনশাআল্লাহ।
কারও প্রতি কোনো প্রতিশোধ নেওয়া হবে না আশ্বস্ত করে শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। রাজনৈতিকভাবে আমাদের ওপর যারা জুলুম-নির্যাতন করেছে আমরা তাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছি। আমরা সংশোধন ও ক্ষমার রাজনীতিতে বিশ্বাসী। তবে কোনো ভিকটিম বা ভিকটিমের পরিবার যদি আইনে আশ্রয় নেয়, তাহলে আমরা তাদেরকেও সহযোগিতা করবো। দল হিসাবে আমরা কোনো প্রতিশোধ নেব না। আমরা আদর্শ ডেমোক্রেসীতে বিশ্বাসী। আর আদর্শ ডেমোক্রেসীর মূলমন্ত্রই হচ্ছে যার যার মতো স্বাধীনভাবে কথা বলার অধিকার এবং পরমতের প্রতি সহনশীলতা।
সাংবাদিকদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, অতীতে সাংবাদিকদের মুখে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তাদের কলমকে স্তব্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। স্বাধীনভাবে লিখতে পারেনি। কিন্তু এখন সবাই জাগ্রত হয়েছে। আগামী দিনে আপনাদের সহযোগিতায় আমরা কাজ করবো ইনশাআল্লাহ।